সাব্বির হোসেন, টাংগাইল প্রতিনিধি
মির্জাপুর বাশঁতৈল গায়রাবেতিলের ফজলুল করিম ফসলু ও তার সহযোগী শরিফ গরু চোরি করতে গিয়ে জনতার হাতে আটক হয় সখিপুর কচুয়া বাজারে। ফসলুর করিম ফসলুর পিতার নাম (মৃত) তাইজা চৌকিদার, শরিফের বাড়ি আজগানা ইউনিয়নের বরতলা গ্রামের সমেজউদ্দিনের ছেলে।
গরু মালিক সুজন মিয়া পিতা( মৃত) মাখন মিয়া। সুজন মিয়া জানান সকালে আমার ছোট ভাই মিঠু গোয়াল ঘরে গরু বের করতে গেলে গরু দেখতে না পেয়ে কান্না শুরু করে দেয়।এ সময় আমি তারাতারি গোয়াল ঘরে গেলে গরু দেখতে না পেয়ে
এলাকায় খোঁজা খোজি করি বিভিন্ন গ্রামে। কোথাও না পেয়ে এলাকার সবাই কে জানিয়ে রাখি গরু চোরের ঘটনা।
সুজন মিয়া আরো জানান গায়রাবেতিল হাই স্কুলের শিক্ষক ইসমাইল হোসেন তার বাড়ি সখিপুর থানায়। ইসলাম হোসেন গায়রাবেতিল ৭নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের সভাপতির রসিদের কাছে ফোন করে বলেন ফসলু একটি গরু বিক্রি করতে করতেছে আপনেরা কি এর সম্পর্কে কিছু জানেন কি না।
গায়রাবেতিলের আওয়ামীলীর সভাপতি, সুজন, মিঠু, বাবুল,মানিক কচুয়া বাজারে গিয়ে আটক করে চোর ফসলু ও তার সহযোগী শরিফ কে।
সখিপুর থানায় খবর দিলে সখিপুর থানার এস আই ফায়সাল আহমেদ তাদের আটক করে বাশঁতৈল ফাঁড়ির এস আই ওভাইদুর হোসেন এর কাছে হস্তান্তর করে দেয়।
বাশঁতৈল ফাঁড়ির এস আই ওভাইদুর হোসেন জানান চোর ফসলু কে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে, গরুর মালিককে তার গরু হাতে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এলাকাবাসী জানায় ফসলু চোর দীর্ঘদিন দরে এলাকয় চোরি করে ।ইউনিয়ন নেতাদের সাথে ভাল সম্পর্ক থাকায় তার বড় ভাই গায়রাবেতিল ৭ নং ওয়ার্ড এর সাবেক যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।ফসলু চোর গায়রাবেতিল হাইস্কুলের সাবেক দাতা সদস্য ছিলেন। মির্জাপুর থানার বিভিন্ন এলাকা থেকে বিশ লক্ষ টাকা এজনের কাছে থেকে হাতিয়ে নিয়েছে। গায়রাবেতিল কাহারতা এলাকায় থেকে এজনের কাছে থেকে বার লক্ষ্য টাকা হাতিয়ে নেয় ফজলু চোর।