পুরুষকে ধোঁকা দেন ৭০ শতাংশ নারী, জ’রিপে পাওয়া তথ্য !










ভা’রতের প্রতি ১০ জন নারীর সাতজনই অর্থ্যাৎ ৭০ শতাংশ নারীই পুরুষদের ধোঁকা দেন বলে দাবি করা হয়েছে এক গবেষণায়। গ্লিডেন নামের এক এক্সট্রা ম্যারিটাল অ্যাপের করা জ’রিপে এ তথ্য উঠে এসেছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
‘নারীরা কেন ব্যভিচারে জড়িয়ে পড়ছেন’ শিরোনামে জ’রিপটি পরিচালনা করা হয়। ব্যাঙ্গালুরু, মুম্বাই, কলকাতার মতো শহরের নারীরা সবচেয়ে বেশি পর’কী’য়ায় লিপ্ত বলে জ’রিপে উঠে এসেছে। নারীরা পর’কী’য়ায় লিপ্ত হওয়ার পেছনে স্বামীর সঙ্গে বৈবাহিক জীবনে অ’সুখী, অবজ্ঞা, গৃহস্থলীর কাজে স্বামীর সহযোগিতা না করাকেই যু’ক্তি হিসেবে দাড় করান।










জ’রিপকারী প্রতিষ্ঠান গ্লিডেনের একজন মা’র্কেটিং স্পেশালিস্ট সোলেন পাইলেট বলেন, ‘জ’রিপে অংশ নেয়া প্রতি ১০ জন নারীর চারজন জানিয়েছেন, অ’পরিচিতদের সঙ্গে পর’কী’য়ায় জড়ানোর পর স্বামীর সঙ্গে তাদের ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে।’
স’ম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছেন এমন নারীদের টার্গেট করে ২০০৯ সালে গ্লিডেন অ্যাপের যাত্রা শুরু হয় ফ্রান্সে। ৮ বছর পর ২০১৭ সালে ভা’রতে এটির যাত্রা। এখন ফরাসি এই অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মোট ব্যবহারকারীর ৩০ শতাংশই ভা’রতীয় বিবাহিত নারী। যাদের বয়স ৩৪ থেকে ৪৯ বছরের মধ্যে।










ব্যবহারকারীর ২০ শতাংশ পুরুষ ও ১৩ শতাংশ নারী তাদের স্ত্রী’ এবং স্বামীকে ঠকিয়ে পর’কী’য়া করছেন বলে স্বীকার করেছেন। স্বামীকে ঠকিয়ে পর’কী’য়া করছে এমন ৭৭ শতাংশ ভা’রতীয় নারী বলেছেন, তাদের বিবাহিত জীবন একঘেয়ে হয়ে পড়েছে। তাই তারা বিয়ের বাইরে একজন সঙ্গীকে খুঁজে নিচ্ছেন। নিজের স্বামীর বাইরে একজন সঙ্গী খুঁজে পাওয়ার মধ্যে তারা ভিন্ন ধরনের উত্তে’জনা অনুভব করছেন।
ভা’রতের প্রায় ৪৮ শতাংশ নারী মনে করে বিবাহবহির্ভূত স’ম্পর্ক থাকা উচিত; জ’রিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
আরও পড়ুন ,
পরিচিত একটি সবজি চাল কুমড়া। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ঘরের চালে এ সবজি ফলানো হয় বলে এটি চাল কুমড়া নামে পরিচিত। তবে চাল কুমড়া শুধু চালে নয়, মাচায় এবং জমিতেও চাষ করলে ফলন ভালো হয়। চাল কুমড়া তরকারি হিসেবে খাওয়া ছাড়াও মোরব্বা, হালুয়া, পায়েস ও কুমড়া বড়ি তৈরি করে খাওয়া যায়।










শুধু চাল কুমড়াই নয় এর কচি পাতা ও ডগা শাক হিসেবে খাওয়া যায়। চাল কুমড়া একটি পুষ্টিকর সবজি এতে বিভিন্ন ধরণের ভিটামিন, মিনারেল, শর্করা ও ফাইবার রয়েছে তাই চাল কুমড়ার উপকারিতা অনেক। যক্ষ্মা, কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস্ট্রিকসহ বহু রোগের উপশম করে চাল কুমড়া। চলুন জেনে নেয়া যাক আরও কিছু উপকারিতা-
চাল কুমড়া এন্টি মাইক্রোবিয়াল এজেন্ট হিসাবে পেট এবং অন্ত্রের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে। এটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ইনফেকশন বা আলসার রোগের বি’রুদ্ধে লড়াই করে। এটি মসলাযু’ক্ত খাবার বা দীর্ঘদিনের জন্য উপবাসের কারণে পাকস্থলিতে তৈরি হওয়া এসিড দূর করতে সাহায্য করে।










চাল কুমড়া মানসিক রোগীদের জন্য পথ্য হিসেবে কাজ করে, কারণ এটি মস্তিষ্কের নার্ভ ঠান্ডা রাখে। এজন্য চাল কুমড়াকে ব্রেইন ফুড বলা হয়।
প্রতিদিন চাল কুমড়ার রস খেলে যক্ষ্মা রোগের উপসর্গ কে’টে যায়। চাল কুমড়া র’ক্তপাত বন্ধ করতে সাহায্য করে, যাদের কাশের সঙ্গে র’ক্ত বের হয়, এমন ক্ষেত্রে চাল কুমড়ার রস খেলে ভালো হয়ে যায়। এতে র’ক্ত বের হওয়া থেমে যায়।










চাল কুমড়া শরীরের ওজন ও মেদ কমাতে অনেক উপকারি একটি সবজি। এটি র’ক্তনালীতে র’ক্ত চলাচল সহ’জতর করে। চাল কুমড়া অধিক ক্যালরি যু’ক্ত খাবারের বিকল্প হিসেবেও খাওয়া যায়।
মুখের ত্বক এবং চুলের যত্নেও চাল কুমড়ার রস অনেক সাহায্য করে। চাল কুমড়ার রস নিয়মিত চুল ও ত্বকে মাখলে চুল চকচকে হয় এবং ত্বক সুন্দর হয়, বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করতেও চাল কুমড়া সাহায্য করে।










এছাড়া চাল কুমড়ার বিচি গ্যাস্ট্রিক রোগের উপশম করে। কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট ফাঁপা এবং প্রস্রাব কোনো কারণে অনিয়মিত হয়ে গেলে চাল কুমড়া খেলে অনেক উপকার হয়।