ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক সহ-সভাপতি (ভিপি) নুরুল হক নুর ও তার সহযোগীদের গ্রে’’ফ’তা’রের দা’বিতে আ’মরণ অনশনে বসেছেন সেই ঢাবি শিক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার (৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায়





তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের সামনে অন’শনে বসেন। অন’শন’রত শিক্ষার্থী বলেন, ‘বর্তমানে ধ ‘র্ষ’ণ একটা ম’হামা’রি আ’কার ধারণ করেছে। আমিও একজন ভু’ক্তভো’গী। এর আগে লালবাগ





কোতোয়ালি থানা’য় মা’ম’লা করেছি। এখন পর্যন্ত এ মাম’লার কোনো আসা’মিকে গ্রে’’ফতার করা হয়নি। দ্রুত সময়ের মধ্যে আসা’মিদের গ্রে’’ফতা’রের জন্য আমার এই আ’মর’ণ অ’নশন কর্মসূচি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি মা’ম’লা করেছি ১৭ দিন আগে। এতদিন পরেও কেন কাউকে গ্রে’’ফ’তার করা হচ্ছে না? আমার মনে হয় পুলিশ প্র’ভাবিত। আ’সা’মিরা তো প্রভাবশালী বটেই। কোনো এক অ’জ্ঞা’ত কারণে বা কোনো অ’দৃশ্য





শক্তির বলে আসা’মিরা গ্রে’’ফতার হচ্ছে না।’ অন’শনরত শিক্ষার্থীর পাশে সংহতি প্রকাশ করে অবস্থান নিয়েছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বেনজির হোসেন নিশি, উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদল তিলোত্তমা শিকদার, উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক ও বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের সভাপতি ফরিদা পারভিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ফারজানা নিপা, ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক জেরিন তাসনিম পূর্ণি এবং ছাত্রলীগ নেত্রী মহসুনা খাতুন মাইশা, মিতালী মন্ডলসহ বেশ কয়েকজন নেত্রী।





গত ২০ সেপ্টেম্বর রাতে নুরুল হক নুরের বি’রু”দ্ধে ধ ‘র্ষ ‘ণে সহযো’গিতা করার অভি’যো’গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই শিক্ষার্থী লালবাগ থানায় একটি মা’ম’লা ক’রেন। মাম”লায় ছয়জনকে আসা’মি করা হয়। এরপর ২১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৮টার দিকে নুরকে গ্রে’’ফতার করে পুলিশ। ধ ‘র্ষ’ ণের মা’ম’লার পাশাপাশি পুলিশের ওপর হা’ম’ লার অভি’যো’গেও তাকে আ’টক করা হয়। এরপর তাকে নেয়া হয় ডিবি কার্যালয়ে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসা শেষে রাত ১২টা ৩৫ মিনিটে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়।