চম্পা ভূঁইয়ার অপপ্রচারের বিভ্রান্তিত বাংলাদেশ মানবাধিকার সোসাইটি নারায়ণগঞ্জ জেলা সাধারণ সম্পাদক সুমি বেগম মাসুদ রানা:
মিসেস সুমি বেগম,স্বামী,মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন মাদবর,শিমরাইল,চিটাগাংরোড,ওয়ার্ড নং-৪ সিদ্ধিরগঞ্জ,নারায়নগন্জের একজন স্থানীয় বাসিন্দা।ছোট বেলা থেকে বঙ্গবন্ধুকে খুব ভালোবাসতেন বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে বাংলাদেশ আওয়ামী যুব মহিলা লীগে যোগ দেন একজন সাধারন সেবাকর্মী হয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ ০৪ নং ওয়ার্ডবাসী কে সেবা করে যাচ্ছেন দীর্ঘদিন।দেশের এই ক্লান্তিলগ্নে সারা দেশ জুডে যখন মহামারী করোনা ভাইরাসে আতঙ্কিত মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে দেশের হতদরিদ্র নিম্ম আয়ের মানুষ ঠিক তখনি নিজ উদ্দ্যােগে অসহায় হতদরিদ্রের মাঝে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ত্রাণ সহায়তা করেন এই বাংলাদেশ মানবাধিকার সোসাইটি নারায়ণগঞ্জ জেলার সাধারণ সম্পাদক যুব মহিলা লীগের একজন কর্মী মিসেস সুমি বেগম। সুমি বেগম বলেন মানুষ আমাকে ভালবাসে জনগণের ভালোবাসা দেখে চম্পা ভূঁইয়া আমাকে সহ্য হয় না।
তিনি আরো বলেন চম্পা ভূঁইয়া বিপদে হেল্প করেছি একজন দলীয় কর্মী হিসেবে যখন আমি জানতে পারি চম্পা ভূঁইয়া অসামাজিক কাজে লিপ্ত তখন তার সাথে আমি চলাফেরা এবং যেকোনো প্রোগ্রাম থেকে বিরত থাকি। সে থেকেই আমার পিছনে মিথ্যাচার করে যাচ্ছেন এই নামধারী যুব মহিলা লীগের নেত্রী মিসেস চম্মা ভূইয়ার কোনো পদপদবি না থাকায় আমার এই মানবিক কাজ গুলো সহ্য করতে না পেরে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম ফেইসবুক,অনলাইন পত্রিকায় আমার নামে অপপ্রচার ও বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন আমার মান ক্ষুন্ন করার জন্য তাই আমি এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই।কেননা আমি বঙ্গঁবন্ধু কে ভালো বেসে যুব মহিলালীগে এসেছি আমি দলের নাম ভাঙ্গিয়ে কোনো রকম চাঁদাবাজি মাদক কারবারির সাথে জড়িত ছিলাম না থাকবো ও না আশা করি।
তাই আমি আবার ও বলতে চাই আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার করে কোনো লাভ হবে না । আমার নামে এই মিথ্যা অপপ্রচার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই এবং যুব মহিলা লীগের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে চম্পা ভূঁইয়া অসামাজিক কাজে লিপ্ত আছে প্রশাসনের কাছে আমি দাবি জানাচ্ছি তার সুষ্ঠু তদন্ত করে চম্পা ভূঁইয়া বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।